০৩। পরিপাক স্বাস্থ্য: কলায় থাকা খাদ্যতালিকাগত ফাইবার হজমে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে।
ওজন বৃদ্ধি করার জন্য একটু কম পাকা কলা খাওয়া উত্তম। যদিও কম পাকা কলাতে রেসিস্ট্যান্স বেশি থাকে, যার ফলে ক্ষুধা মন্দ হয়ে ওজন কমারও সম্ভাবনা রয়েছে। তবে প্রতিদিন সকালের নাস্তায় কলার পাশাপাশি নির্দিষ্ঠ পরিমাণ গরুর দুধ ও ডিম খেলে তা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
নাকি অন্য কোন সময়? খালি পেট নাকি ভরা পেট?
০২। উন্নত হজম: কলায় খাদ্যতালিকাগত ফাইবার রয়েছে যা অন্ত্রের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করতে এবং স্বাস্থ্যকর হজমকে উন্নীত করতে সাহায্য করতে পারে।
কলা একটি পচনশীল খাদ্য হওয়াতে এটি সংরক্ষণে বেশ ঝামেলায় পড়তে হয়। খোলা জায়গায় কলা রেখে দিলে ২-৩ দিনের মধ্যে এটি পচে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই, কলা যদি ফ্রীজে রাখা হয়, তবে এটি ১ সপ্তাহ পর্যন্ত ঠিক থাকে। কলাকে কখনোই অন্যন্য ফলের সাথে রাখা যাবে না, তা না হলে এটি অন্যান্য ফলে সংস্পর্শে এসে দ্রুত পেকে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
০২। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: কলায় থাকা পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং সামগ্রিক হৃদরোগকে সমর্থন করে।
নোরিক্স পিল কীভাবে খেতে হয়
কলায় রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম। পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম শারীরবৃত্তিক অনেক কাজে প্রয়োজন হয়। দৈনিক একটি কলা খেলে এই কলা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। যার ফলে স্ট্রোক ও হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকখানি কমে যায়। পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম check here হাড় শক্ত করতে সাহায্য করে।
ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম
আরো পড়ুনঃ ফেসিয়াল প্যারালাইসিস কি, হওয়ার কারণ, উপসর্গ ও ঘরোয়া চিকিৎসা
চিরকুটে সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ কতৃক পরিচালিত চিরকুটে সাহিত্য একটি তথ্য, বিজ্ঞান, সাহিত্য ও সংস্কৃতি নির্ভর অনলাইন ও অফলাইন ম্যাগাজিন।
১ কাঁচা কলার ভর্তা রয়েছে ফাইবার। এই ফাইবার দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে। সহজে ক্ষুধা লাগে না। ফলে অন্য খাবার না খেলে ওজন কমে যায়।
রসুনের উপকারিতা, অজানা ১০ টি উপকারিতা সম্পর্কে জানুন…
২। ওজন হ্রাস এবং বৃদ্ধি করতে কলার ভূমিকা